গাজীপুর  টঙ্গী থানা এলাকায় গড়ে উঠেছে রাজমহল  আবাসিক হোটেল সাইনবোর্ডের অন্তরালে মিনি পতিতালয় ও মাদক বিক্রয়

স্টাফ রিপোর্টার

গাজীপুর মহানগরীর  টঙ্গী পশ্চিম থানাদীন এলাকায় গড়ে উঠেছে রাজমহল  আবাসিক হোটেল সাইনবোর্ডের অন্তরালে মিনি পতিতালয়, ও মাদক বিক্রিয় এর আখড়া। মূল হোতা কুখ্যাত মাদক কারবারি পতিতালয় দালাল  রাজিব সেখানে দেশের প্রত্যান্ত অঞ্চল হতে প্রেম, বিয়ে, চাকুরীর প্রলোভন সহ নানা কৌশলে শিশু, কিশোরী, যুবতী মেয়েদের ফুসলিয়ে গাজীপুরের জয়দেবপুর ও টঙ্গী থানা এলাকায় গড়ে উঠা আবাসিক হোটেল নামে মিনি পতিতালয়ের বিভিন্ন কক্ষে মেয়েদের আটক করে বিত্তবান খদ্দের এর মনোরঞ্জন এর জন্য পছন্দ করে বাছাই পর্বের ভির জমান রুচিশীল খদ্দেরগন।

তবে বেশি সুন্দরী ও ১২ হতে ১৫ বৎসর বয়সের শিশু-কিশোরী মেয়ে পাওয়া  আবসিক হোটেল, হোটেল রাজমহল  আবাসিক উক্ত হোটেলগুলেতে সংগ্রহকৃত মেয়েদের প্রথমে হোটেল মালিক, নারীপাচারকারী ও দালাল, স্থানীয় প্রভাবশালীগন, গন ধর্ষনের পর তাদের পতিতা ব্যাবসায় লিপ্ত করেপরবর্তীতে বিভিন্ন ফন্দি-ফিকিরে দেশ-বিদেশের পতিতালয়গুলোতে পাচার করা হয়ে থাকে। এমন ঘটনা প্রতিনিয়তই ঘটছে গাজীপুরের আবাসিক হোটেলগুলোতে।

হিউম্যান রিসোর্স এন্ড হেল্থ ফাউন্ডেশন (মানবাধিকার সংস্থা)- র অনুসন্ধানে যানা যায় আবাসিক হোটেলগুলোতে অদ্য পর্যন্ত প্রাপ্ত- অপ্রাপ্ত অর্ধশত মেয়েকে বন্দী করে তাদের নিজ ইচ্ছার বিরুদ্ধে পতিতা ব্যাবসায় লিপ্ত করানো হচ্ছে। মানবাধীকার সংস্থাটি আরও যানায় সাবিনা, লিজা, প্রিয়া, কুমকুম, পাপিয়া, ঝর্ণা, রিয়া, বৃষ্টি, সালমা, নুরুন নাহার, আফরোজা, আখিঁ, আরজু, রুবিনা, কেয়া, সেলিনা, নিপা, রুমা, নিলা, সায়েরা, নিশি, পায়েল, নুপুর, কহিনুর, শেফালী, নাজমা, শিখা, রুজিনা, শিউলি, আইরিন সহ আটক অন্যান্য মেয়েদের উদ্ধারের জন্য জয়দেবপুর ও টঙ্গী থানার ওসির সহযোগীতা কামনা করলে থানার অফিসার ইনচার্জ হুমকীর সূরে বলেন “নারী পাচারকারীদের কাছে আটক থাকা মেয়েদের অভিভাবক নিয়ে আসেন তারপর ব্যবস্থা নিব” তবে হোটেলগুলোতে থাকা স্টাফ পরিচয়দানকারী পতিতা ব্যবসায়ী দালালগনরা প্রতিবেদককে হুমকীর সূরে বলেন নারী ঘটিত ব্যবসার টাকা আমরা একা খাই না আবাসিক হোটেলগুলোতে যে কার্যকলাপ হচ্ছে তাহা ২ ওসি সহ টঙ্গী ও জয়দেবপুর থানার আইন শৃঙ্খলা বাহীনির সর্বত্ত অবগত আছে। সেখানে চলা অবৈধ ইনকামের সিংহ ভাগ বিভিন্ন দপ্তরে চলেযায়।

Leave a Reply