পূর্বাঞ্চল বিআরটি এ চলতেছে হারুন হুমায়ূনের নেতৃত্বে ঘুষ বানিজ্যের অভিযোগ

স্টাফ রিপোর্টার

বিআরটি এ নতুন শাখা খোলার জন্য, পূর্বাঞ্চলের এই শাখায় যত ধরনের ফিটনেস বিহীন গাড়ি, ফিটনেস করে দেওয়া হয় টাকার বিনিময়। নাম্বার প্লেট সরকারি নিয়ম অমান্য করে বিভিন্ন ঘুষ বাণিজ্যের মাধ্যমে নাম্বার প্লেটের কাজ করে দেওয়া হয়।

সরজমিনে খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে হারুনের নেতৃত্বে বিভিন্ন বিআরটি এ সাধারণ পাবলিক কে অথরাইজ এর মাধ্যমে অন্য অফিস থেকে গাড়ির নাম্বার লাইসেন্স ফিটনেস এর কাজ করে দেয়। সহযোগিতায় কাজ করে পূর্বাঞ্চল বিআরটিএ এর কর্মকর্তা হুমায়ুন।

কর্মরত বিআরটিএ পূর্বাঞ্চল ঘুষ অতিরিক্ত টাকা তাদেরকে না দিয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যাক্তির অভিযোগ তাহারা কাস্টমারকে হয়রানির করে। অযথাই হারুন সরকারি চেয়ারে বসে গল্প গুজব করে সময় নষ্ট করে। গ্রাহক সেবা নিতে আসলে তাদের সাথে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে কথা বলে।

এ ব্যাপারে মিজান নামের এক গ্রাহকের সাক্ষাৎকার নিলে সে জানায় হারুন সাব বিআরটি এ কর্মরত অফিসার সরাসরি তাহার কাছে টাকা দাবি করে সন্তুষ্ট করার কথা বলে দিতে রাজি না হওয়ায় তাহাকে গালমন্দ করে রুম থেকে বের করে দিয়েছে, এবং তাহার কাজ করে দেয় নাই।

যেখানে গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ঘুষ, দূর্নীতিবাজ এর বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স ঘোষণা করে ,কঠোর হস্তে দমনের নির্দেশ দিয়েছেন দূর্নীতি দমন কমিশন ও আইন শৃঙ্খলা বাহিনীকে, সেখানে পূর্বাঞ্চল বিআরটি হারুন গংদের খুঁটির জোর কোথায়। অনুসন্ধান চলছে জানাতে চোখ রাখুন আগামী পর্বে।

Leave a Reply