সি এম আরমান বিশেষ প্রতিনিধি চট্টগ্রাম
নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়ন, কক্সবাজার জেলার উখিয়া উপজেলার পালংখালী ইউনিয়ন থেকে শুরু করে টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়ন পর্যন্ত সীমান্ত এলাকার বাসিন্দাদের নিরাপদে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মুহম্মদ শাহিন ইমরান ও বান্দরবানের জেলা প্রশাসক শাহ মুজাহিদ উদ্দিন এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
কক্সবাজার ও বান্দরবান জেলা প্রশাসন কার্যালয় সূত্র জানায়, বান্দরবান জেলার নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়ন, কক্সবাজার জেলার উখিয়া উপজেলার পালংখালী ইউনিয়ন থেকে শুরু করে টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়ন পর্যন্ত সীমান্ত এলাকায় গোলাগুলি ও বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যাচ্ছে।
এসব এলাকায় অন্তত এক লাখের বেশি বাসিন্দা রয়েছে, যারা ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় আছে। কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মুহম্মদ শাহিন ইমরান বলেন, ‘মিয়ানমারে সংঘাত বেড়েছে। মিয়ানমার থেকে ছোঁড়া গুলি, মর্টার শেল এসে পড়ছে সীমান্তের এপারে বসত ঘরে। এর প্রেক্ষিতে সীমান্তের ঝুঁকিপূর্ণ বাসিন্দাদের নিরাপদে সরিয়ে নেওয়ার নিদের্শনা রয়েছে। বিষয়টি নিয়ে উখিয়া ও টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের নিদের্শনা প্রদান করা হয়েছে।