সাতক্ষীরা প্রতিনিধিঃ
সাতক্ষীরা শহরে হঠাৎ করে আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ বনেগেছে সুদ খোর ও দেহব্যবসায়ীদের দালাল মোঃ আজাদ বাবু।
সে সাতক্ষীরা সদর উপজেলা ফিংড়ি ইউনিয়নের বাসিন্দা। এক সময় তার কোনো কিছুই ছিলোনা।
সে এখন সাতক্ষীরায় তিনটা আলিশান বাড়ি ও তিনটা প্রাইভেটকার রয়েছে গ্রামে চাষবাস করার জন্য বেশ কিছু জায়গাও কিনেছে।
তথ্য সূত্রে জানাযায়, সে চরম সুদের ব্যবসায়ী। ভালো ভালো ব্যবসায়ীদের সুদে টাকা দেয়। সে বড় ব্যবসায়ীূদের টার্গেট করে তার কিছু দেহ ব্যবসায়ী দিয়ে ব্ল্যাকমেল করে যাচ্ছে দূর্ঘদিন ধরে।
ভুক্তভোগীরা জানান সে একজন মোবাইল এর দোকানের সাধারন কর্মচারী যেখানে অন্যোন্য কর্মচারীদের সংসার চালাতে কষ্ট হয়ে যায়। কিন্তু সে কিভাবে এই টাকার পাহাড় গড়েছে, আবার এসব আলিশান বাড়িতে চালু করেছে রমরমা দেহ ব্যবসা।
সাতক্ষীরা শহরের লাবনী মোড়, সঙ্গীতা মোড় ও এবি ব্যাংকের সামনে মোবাইল বাজার নামক একটি প্রতিষ্ঠানের একজন কর্মচারী। কিন্তু সে আকাশ ছোঁয়া সম্পদ কিভাবে গড়েছে তা নিয়ে রয়েছে নানা প্রশ্ন?
জানাযায় তার ইন্ডিয়াতে রয়েছে সম্পদের পাহাড়। কি ভাবে সে এত কিছু করেছে খোজ নিয়ে যানাযায়, সে সুদের ব্যবসা ও দেহ ব্যবসার পাশাপাশি ইন্ডিয়া থেকে আসা চোরায় ফোন বিক্রি করে। তার জন্য শহরের অধিকাংশ ব্যবসায়ীরা এখন ব্যবসা করতে পারছে না। শুদে টাকা দিয়ে তাদের কাছ থেকে বিলাং চেক নিয়ে তাদের পেসার দিয়ে অতিরিক্ত টাকা দাবি করে।
একই সাতে শহরের সম্মানিত বেক্তীদের ডেকে নিয়ে তার কিছু দেহ ব্যবসায়ীদের সাথে আটকে ভিডিও করে তাদের থেকে হাতিয়ে নিচ্ছে মোটা আংকের টাকা।
তারা জানান আমাদের এমন ভাবে সে ব্লাক মেইল করে যাচ্ছে আমার আর ব্যবসা করতে পারছি না। আমার তার এই অবৈধ ব্যবসা যাতে বন্ধ হয়ে যায় সেই দাবী করি। তা না হলে আমাদের পথে নেমে যেতে হবে। আমার চাই তাকে আইনের আওতায় এনে এই সব অবৈধ ব্যবসা বন্ধ করা হোক।
এবিষয়ে বক্তব্য নেওয়ার জন্য আজাদ বাবুর ফোন নম্বরে বারবার রিং দিলেও তিনি ফোনটি রিসিভ করেনি।