পটিয়া( চট্টগ্রাম) থেকে সেলিম চৌধুরী:-
মহান আল্লাহ তা’আলা মানবজাতিকে হেদায়াতের জন্য যুগে যুগে বহু নবী–রাসূল (আ.) প্রেরণ করেছেন। সর্বশ্রেষ্ঠ নবী ছৈয়্যদুল মুরছালিন মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহর (সা.) আগমনের মাধ্যমে নবূয়তের পরিসমাপ্তি হয়। সমগ্র সৃষ্টিজগতের জন্য রাহমাতুল্লিল আলামিন হয়ে তিনি ১২ রবিউল আউয়াল সোমবার সুবহে সাদিকে ধরার বুকে তাশরিফ আনেন।
মূর্তিপূজার অন্ধকার দূর করে দ্বীন ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করেন। নবীজি হলেন সুমহান চরিত্রের অধিকারী ও উত্তম আদর্শের শাশ্বত প্রতীক। নবীজির আনুগত্যের মাঝেই নিহিত রয়েছে আল্লাহ তা’আলার আনুগত্য। আর রাসূলুল্লাহ (দ.) এর আনুগত্য হলো তাঁর আর্দশের অনুকরণ ও সুন্নাতের অনুশীলন করা। ১৬ সেপ্টেম্বর ১২ রবিউলের আউয়াল ঈদে মিলাদুন্নবী (স:) উপলক্ষে দক্ষিণ চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবদহী শিক্ষা প্রতিষ্টান পটিয়া চক্রশালা কৃষি উচ্চ বিদ্যালয়ের
মাহফিলে বক্তারা উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
গতকাল সোমবার সকালে স্কুলের হলরুমে
আয়োজিত মিলাদ মাহফিলে সভাপতিত্বে, স্কুলের প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ নাছির উদ্দীন। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন পটিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার আলাউদ্দিন ভুঁইয়া জনি,
বক্তব্য রাখেন, স্কুলের দাতা সদস্য মফজল আহম্মদ চৌধুরী, শিক্ষানুরাগী সদস্য সমাজ সেবক ইন্জিনিয়ার মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন,অভিভাবক সদস্য দেবাশীষ চৌধুরী শিমুল, মোহাম্মদ শাহ ইলিয়াস চৌধুরী, মোহাম্মদ সফিকুর রহমান, মোহাম্মদ হাসেম,সংরক্ষিত মহিলা সদস্য নাজমা বেগম,জান্নাতুল ফেরদৌস, সাধারণ শিক্ষক সদস্য ইয়াসমিন আকতার, আনন্দ মোহন মজুমদার, সহকারী প্রধান শিক্ষক সমর কান্তি বিশ্বাস প্রমুখ।