স্টাফ রিপোর্টার
গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন এর ৩৫ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলার মীর ওসমান গনি কাজল এর বাসার সামনে প্রতিবারের মতো আজকে টিসিবির পন্য দেয়। সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর এর সমর্থিত ৩৫ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা এনআইডি কার্ড নিয়ে টিসিবির পণ্য ক্রয় করতে আসে। ৩৫ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলরের লোকজন বলে তোমাকে টিসিবির পণ্য দেওয়া হবে না। কারণ জানতে চাইলে বলে সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর স্বাক্ষরিত এনআইডি কার্ডে টিসিবির মাল দেওয়া হবে না। মুহূর্তে ভুক্তভোগী সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলরকে ফোন দেয় তৎক্ষণিক কাউন্সিলর এবং তার স্বামী ছদ্মবেশে এন আই ডি কার্ড হাতে নিয়ে ৩৫ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর এর বাসার সামনে সাধারণ মানুষের সাথে লাইনে দাঁড়ায় টিসিবির পণ্যের জন্য । কোথায় আছে চোরের দশ দিন গিরস্তের একদিন। এনআইডি কার্ড শো করলেন বলে মহিলা কাউন্সিলরের স্বাক্ষরিত এনআইডি কার্ডে টিসিবির পণ্য দিতে নিষেধ করেছেন ওয়ার্ড কাউন্সিলর মীর উসমান গনি কাজল । মহিলা কাউন্সিলর তার মুখোশ খুলে পরিচয় দেয় ৩৪,৩৫, ৩৬ নম্বর ওয়ার্ডের সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর আমি হাসনাহেনা। ফেসবুক
লাইভে আসেন সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর কথা কাটাকাটি এক পর্যায়ে ধাক্কাধাক্কি এই বিষয়ে সাংবাদিককে জানান সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলরের স্বামী আরাফাত বলেন জনগণ আমাদেরকে ভোট দিয়ে জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত করেছেন সকলকে আমরা এক চোখে দেখব কিন্তু ৩৫ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মীর ওসমান গনি কাজল তার বিপরীত। আমাদের সমর্থিত লোক জনকে টিসিবির পণ্য দিতে চান না জাতীয় নির্বাচনের আগে এমন অভিযোগ আসছিল কিন্তু নির্বাচনের নির্বাচনের ব্যস্ততার কারণে মুভ করতে পারিনি পুনরায় আজকে এমন অভিযোগ আসে। তাই আমি এবং আমার স্ত্রী আজকে ছদ্মবেশে উপস্থিত হয়ে উনার বাসার সামনে টিসিবির মালের জন্য।মুখোশ পরা অবস্থা থাকায় আমাদেরকে চিনতে পারেনি নিষেধ করেছে। জনগণ ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছে আমরা জনগণের জন্য কাজ করব। কিন্তু এ সমালোচিত কাউন্সিলর আমাদের যে ভাগ বরাদ্দ আছে সঠিক ভাবে বন্টন করেতে চায় না। এই বিষয়ে আমার স্ত্রী সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর হাসনাহেনা সিটি করপোরেশনের কর্তৃপক্ষকে অবগত করেছেন উনারা আমাদেরকে আশ্বস্ত করেছেন বিষয়টা দেখবেন এবিষয়ে ওয়ার্ড কাউন্সিলর মীর উসমান গনি কাজলের সাথে মোট ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।