মোঃ মোফাজ্জল হোসেন
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা থাকার সময় এবং উপদেষ্টা সরকার গঠনের পরে-ও আমার ছেলে রুবেল আমাদের উপর হাত তুলেছে বহুবার।
ভুক্তভোগী পিতা মোঃ মুসলেম উদ্দিন শেখ বলেন আমরা রুবেল কে আমাদের সম্পত্তির বেশির ভাগ তাকে লিখে দিতাম না দেওয়াই। রুবেল আমাদের ছেলে হয়েও সে আমার উপর এবং স্ত্রী'র শরীরের উপরেও হাত তুলে।আমাদের কে মেরেছে অমানবিক ভাবে। মুসলেন উদ্দিনের পা ভেঙ্গেছে এবং আসাদ মারামারি থামাতে গেলে তখন আসাদও আগাত প্রাপ্ত হয়।
মুসলেম উদ্দীনের স্ত্রী মুসিদা খাতুন বলেন আমার নিজের সন্তান এত খারাপ হবে আমরা কখনো ভাবিনি, আমাদের শিক্ষা এত নিচে নেমে যাবে তা কখনো কল্পনা করেনি, আমার ছেলে এলাকার কিছু খারাপ মানুষের সাথে মিশে সে-ও খারাপ অপকর্মের সাথে জড়িয়ে পড়েছে প্রায় বছর খানি ধরে।
যখন রুবেল আমাদেরকে লোহার লাঠি দিয়ে আগাত করতে লাগে তখন মেয়ের ঘরের আমাদের বড় নাতি মোঃ আসাদ সে ফিরাইতে আসলে রুবেল তাকেও মুখে,বুকে এবং পায়ে আগাত করে।
আসাদ এই বিষয়ে বলেন তার মামা একজন মাদক সেবন কারী এবং বিভিন্ন খারাপ কাজের সাথে জড়িত। মামার কাছে টাকা না থাকলে সে আমাদের সাথে খারাপ আচারণ করে।মামা আমাদেরকে বলে তদের নানা কে বলবি আমাকে যেন বেশি সম্পত্তি লিখে দেয় নাহলে দা দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করবো বলে হুমকি দেয়।
রুবেল তার পরিবারের সদস্যদের চাপ প্রয়োগ করে পিতার জমি তার নামে লিপিবদ্ধ করে দেওয়ার জন্য, এই বিষয়ে কেউ রাজি না হওয়ায় সে বাড়িতে এমন খারাপ আচরণ করে।
শনিবার (০২/১১/২০২৪) ইং তারিখে এলাকার লোক জন এবং বিএনপি জাফর আলম বিচার করেন, বিচারের মাঝে রুবেল তার ভুল শিকার করে পিতা-মাতার কাছে মাপ চাই।
ছয় দিন পর রুবেল সেই একই ঘটনা ঘটাই, রুবেল আমার ছোট নাতি মোঃ আতিক হাসান কে বিনা কারণে বাজারে একা পেয়ে মারধর করে। আতিক হাসান কে জিজ্ঞেস করলে বলেন আমার মামা কে যখন আমি বলি আমার বাবার সাথে কি হয়েছে তখন মামা উত্তরে বলেন তুই কে তর বাড়ি কই ইত্যাদি, এমন সময় মামা অনেক উত্তেজিত হয়ে আমার উপরে হাত তুলে।
রুবেল কে তার বোন জামাই আবুল হোসেন জিজ্ঞেস করে আমার ছেলে আতিক কে তুই কেন মারবি তখন রুবেল তার বোন জামাই কেও প্রাণে মারার হুমকি দেয়।
এমন অবস্থায় আমরা বৃদ্ধ মা বাবা সঠিক বিচারের কামনা করছি। তার আরো বলেন আমার ছেলের একটা সঠিক বিচার হওয়া প্রয়োজন আছে।