স্বেচ্ছাসেবকদল সভাপতিকে হত্যায় জড়িতদের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ

 

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ


রাজশাহী মোহনপুরে আওয়ামীলীগ কর্মীর হাসুয়ার কোপে ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক দল সভাপতিকে হত্যার প্রতিবাদে ও ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

২৮ সেপ্টেম্বর শনিবার বিকালে বিএনপির দলীয় কার্যালয় থেকে ফাঁসির দাবিতে এক বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে রাজশাহী- নঁওগা মহাসড়ক প্রদক্ষিণ করে দলীয় কার্যালয়ের সামনে এসে সমাবেশটি অনুষ্ঠিত হয়।

উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক জাহাঙ্গীর আলম এর সভাপতিত্বে এবং সদস্য সচিব মাসুদ রানার পরিচালনায় প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা বিএনপির আহবায়ক মাহাবুব আর রশিদ।

প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক মাসুদুর রহমান লিটন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সদস্য সচিব শাহারিয়ার আলম বিপুল, উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক জাকির হোসেন বকুল, সদস্য সচিব বাচ্চু রহমান, আব্দুল কাদের মোল্লা, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক, সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক কাজিম উদ্দিন, বিএনপি সামসুজ্জোহা নেতা শাহীন।

এই সময় আরও উপস্থিত ছিলেন উপজেলা কৃষক দলের আহবায়ক গোলাম মোস্তফা বাবলু, শ্রমিক দলের আহবায়ক মোজাম্মেল হক, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র আহবায়ক আরেফিন কনক, যুগ্ম আহবায়ক রাইসুল ইসলাম রাসেল, জেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক সাদ্দাম হোসেন, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক মাহাফুজুর রহমান শিমুল, শফিকুল ইসলাম জীবন, ধুরইল ইউপি বিএনপি সাধারণ সম্পাদক মোকলেসুর রহমান, মৌগাছি ইউপি সভাপতি নুর এ আলম সিদ্দিকী মুকুল, সাধারণ সম্পাদক ইউনুস আলী, জাহানাবাদ ইউপি সাধারণ সম্পাদক তাজউদ্দিন, ছাত্র দলের আহবায়ক আব্দুর রাজ্জাক, সদস্য সচিব মাহামুদুর হাসান রুবেল, যুবনেতা আব্দুর রহিম, নাহিদ পারভেজ হিমু,সহ উপজেলা, ইউনিয়ন, ওর্য়াড পর্যায়ে বিএনপি, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা।

বক্তারা বলেন, আওয়ামীলীগ ঘাপটি মেরে খুন জখম করে যাচ্ছে এবং তারা মনে করছে হত্যা করে তাদের নেত্রী শেখ হাসিনাকে দেশে নিয়ে আনবে এটা দিবা স্বপ্ন। প্রশাসনের উদ্দেশ্যে বলেন, আপনারা অতি শীঘ্রই মামলার এজাহার নামীয় আসামীদের গ্রেফতার করুন। না হলে আমরা অভিযান চালিয়ে আসামীদের প্রশাসনের হাতে সোপর্দ করব।

উল্লেখ্যঃ গত ২৬ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার বিকালে মোহনপুর উপজেলার ধূরইল ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের ৯ নম্বর ওর্য়াড সহ সভাপতিকে হাসুয়ার কোপ দিয়ে হত্যা করেন বড় পালশা গ্রামের আওয়ামীলীগ কর্মী একছার আলী।

Leave a Reply