- নিজস্ব প্রতিবেদক
এক্সপ্রেসওয়ে ইসিবি চত্বর থ্রি ফুট বিল্ডিংএর তিনতলায় আব্দুর রহমান উত্তরার নিপা ও মাসুদ পারভেজ বিভিন্ন পণ্য ডিলারশিপ দেওয়ার নামে মানুষের কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে সরে জমিনে খোঁজ নিয়ে তার চিত্র মিলে যায় কিছু প্রশাসনের অসাধু কর্মকর্তা ও নামধারী সাংবাদিকদের আনাগোনা লক্ষ্য করা যায় আব্দুর রহমানের রয়েছে দেশ-বিদেশে বিশাল network যেকোনো সময় গ্রাহকদের কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার পর চলে যাবেন দেশের বাহিরে এমনই তথ্য আমাদের কে জানাজায় অনুসন্ধানে তাই দ্রুত এদেরকে আইনের আওতায় না আনলে দেশ জাতি মানুষের ক্ষতি হবে।
থেমে নেই এমএলএম (মাল্টি লেভেল মার্কেটিং) ব্যবসার নামে প্রতারণা। অ্যানালগ পদ্ধতি থেকে উঠে এখন চলছে ডিজিটাল ভার্সনে। সেই নব্বই দশকের জিজিএন থেকে হালের গ্রেট ওয়ান, স্পিক এশিয়া, ইউনিগেটওয়ে, গোল্ডেন ট্রি, নিউওয়ে পর্যন্ত- একটাই লক্ষ্য, টাকা হাতিয়ে নেয়া।
বর্তমানে ডিজিটাল মাধ্যমে পড়ছে ডেসটিনি, ইউনি পে টু, আইসিএল, রেভনেক্স বিডির প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত এমএলএম-প্রতারকরা। বিভিন্ন কৌশলে তারা মানুষের কাছ থেকে হাতিয়ে নিচ্ছে শত শত কোটি টাকা।
তবে এখন আর কোনো পণ্য বা বৃক্ষরোপন পরিকল্পনা বা বিক্রি নয় বরং রিয়েল এস্টেট ব্যবসা, কখনো বা ট্যুর ও আবাসিক হোটেল সার্ভিসে বিনিয়োগের মাধ্যমে ৩ মাসে দ্বিগুণ অর্থ ফিরিয়ে দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে তারা।
বিভিন্ন পণ্য বিক্রির স্থলে এখন অনেকে বিক্রি করছেন কাল্পনিক ট্যুর এবং আবাসিক হোটেল সার্ভিস। আবার অনেকেই কোমলমতি শিক্ষার্থীদের লক্ষ্য করছে। করোনায় শিক্ষা প্রতিষ্টান বন্ধ থাকাতেই, অনলাইনে শিক্ষার্থীদের টার্গেট করে গেমস, বিভিন্ন কোর্স ও ভর্তির নামে বিভিন্ন সুযোগ দিয়ে ডিসকাউন্ট ও পারসেন্টিজ সুবিধার নামে হাতিয়ে নেওয়া হচ্ছে লাখ লাখ টাকা।
বর্তমান খুব দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে ভুয়া ওয়েবসাইটধারী মার্কেটিং কোম্পানির সংখ্যা। অনেকেই একটি নির্দিষ্ট অর্থ জমা রাখলে বিনিময়ে প্রতিদিন নির্দিষ্ট অর্থ দিচ্ছে। এভাবে লোভে পড়ে মানুষ সর্বহারা হয়ে পড়ছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা এবং বাংলাদেশ টেলিকমিউটিকেশন অ্যান্ড রেগুলেটরি কমিশন (বিটিআরসি)-এর চোখে ধুলো দিয়ে প্রতারণা চালিয়ে যাচ্ছে এই এমএলএম কোম্পানিগুলো।
মালয়েশিয়া, জার্মানি, যুক্তরাষ্ট্র কখনো বা যুক্তরাজ্য থেকে ডোমেইন, হোস্টিং ভাড়া নিয়ে চলছে অনলাইন এমএলএম। ভয়ংকর ‘মানি গেম’র মাধ্যমে গত চার বছরে গ্রাহকের কাছ থেকে হাতিয়ে নিয়েছে শত শত কোটি টাকা।