মুহাম্মাদ রমজান মাহমুদ:
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা মুহাম্মাদ মা-মু-নু-ল হক বলেছেন, সকল শ্রেণির শিক্ষা ব্যবস্থায় নতুন শিক্ষা ব্যবস্থা প্রণয়ন করতে হবে। আমাদের উপেক্ষার ধারা অব্যাহত থাকলে আমরা বেশি দিন চুপ করে থাকবো না। শিক্ষা কমিশনে এদেশের সর্বমহলে শ্রদ্ধেয় আলেমদের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। না হলে শিক্ষা কমিশনের কোনো সুপারিশ মানা হবে না।
তিনি বলেন, আন্দোলন সংগ্রামে আমরা ছিলাম। আমরা রক্ত দিয়েছি। কারারুদ্ধ হয়েছি, অন্যায় অবিচারের শিকার হয়েছি। ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছি। যুদ্ধ করে বিজয়ের রণাঙ্গণেও ছিলাম আমরা। এখন রাষ্ট্রকে এগিয়ে নেওয়ার কাজে আমরা সহযোগিতা করতে চাই। আমরা বাংলাদেশকে সুন্দর ও সমৃদ্ধিশালী করতে আমরা কাজ করছি।
আজ শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর’২৪) বিকেলে রাজধানীর শাহবাগ চত্বরে বাংলাদেশ খেলাফত ছাত্র মজলিসের উদ্যোগে শিক্ষাকে বিউপনিবেশায়ন করে স্বাধীন শিক্ষাব্যবস্থা প্রণয়নের দাবিতে শিক্ষা অনুষ্ঠিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন মাওলানা মুহাম্মাদ মা-মু-নু-ল হক।
সংগঠনের কেন্দ্রীয় সভাপতি মুহাম্মাদ কামাল উদ্দীনের সভাপতিত্বে সমাবেশে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আতাউল্লাহ আমীন, সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা ওযায়ের আমীন, বাংলাদেশ খেলাফত যুব মজলিসের কেন্দ্রীয় সভাপতি পরিষদ সদস্য মাওলানা আবুল হাসানাত জালালী, কেন্দ্রীয় সংগঠন বিভাগের সম্পাদক মাওলানা ফজলুর রহমান, জাতীয় উলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা শামসুদ্দোহা আশরাফী, বাংলাদেশ খেলাফত ছাত্র মজলিসের সাবেক সভাপতি পরিষদ সদস্য ও যুব মজলিসের কেন্দ্রীয় সমাজকল্যাণ বিভাগের সম্পাদক মাওলানা শরীফ হুসাইন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-অধ্যাপক জনাব আরিফুল ইসলাম অপু, বাংলাদেশ খেলাফত ছাত্র মজলিসের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি ও যুব মজলিসের ঢাকা মহানগরীর সভাপতি মাওলানা জাহিদুজ্জামান, সাবেক সভাপতি পরিষদ সদস্য ও যুব মজলিস ঢাকা মহানগরীর সহ-সভাপতি মাওলানা আব্দুল্লাহ আশরাফ, সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি ও যুব মজলিস ঢাকা মহানগরীর প্রশিক্ষণ সম্পাদক মাওলানা আল আবিদ শাকির, সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি ও যুব মজলিস ঢাকা জেলা দক্ষিণের সভাপতি মাওলানা জাকির হুসাইন, সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি ও যুব মজলিস ঢাকা জেলা দক্ষিণের বায়তুল মাল সম্পাদক মাওলানা মোশাররফ হুসাইন লাবীব, সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি মাওলানা মোল্লা মুহাম্মাদ খালিদ সাইফুল্লাহ প্রমুখ।
এছাড়াও ভ্রাতৃপ্রতিম ছাত্র সংগঠনগুলো থেকে উপস্থিত ছিলেন, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের সভাপতি নুরুল বশর আজিজী, ছাত্র জমিয়ত (একাংশ) এর সভাপতি রিদওয়ান মাযহারী, জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক ছাত্র আন্দোলন এর সভাপতি মাসুম রানা জুয়েল, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র সমাজের সভাপতি এহতেশামুল হক সাখি, বাংলাদেশ ছাত্রপক্ষের আহ্বায়ক মুহাম্মাদ প্রিন্স, জাগপা ছাত্রলীগের সভাপতি আব্দুর রহমান ফারুকী, ছাত্র জমিয়ত (একাংশ) এর সভাপতি খালিদ মাহমুদ, বাংলাদেশ ছাত্র মিশনের সভাপতি সৈয়দ মিলন, ভাসানী ছাত্র পরিষদের প্রধান সমন্বয়ক মোশাররফ হুসাইন, রাষ্ট্র সংস্কার ছাত্র আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক আহমদ ইসহাকসহ অন্যান্য ছাত্রনেতাবৃন্দ।