স্টাফ রিপোর্টার
জামালপুর আওয়ামী লীগের চামচা আজিজুল হকের উদ্দেশ্যে ছিলো সন্দেহজনক,
ময়মনসিংহের সাইবার ট্রাইব্যুনালে সাংবাদিকের বিরুদ্ধে লিখিত মিথ্যা সাক্ষী দিয়েছিল আজিজুল হক ওরফে আইজল । তার বাড়ী জামালপুর পৌরসভা রশিদপুর বটতলায় । তার নিয়মিত যাতায়াত ছিলো জামালপুর জেলা শহরের বকুলতলায় আওয়ামী লীগের জেলা কার্যালয়ে ।
জামালপুর পৌরসভার ১০ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিল শাহীনুর রহমান শাহীনের সাথে আইজল হক ওরফে আইজলের সুসম্পর্কের কারণে এলাকায় ছিলো তার ব্যাপক দাপট। আর এই সাইনবোর্ড ব্যবহার করে আজ সবচেয়ে বেশী আলোচিত সমালোচিত । বর্তমানে আজিজুল হক ওরফে আইজল গা ঢাকা দিয়েছে, বর্তমানে পলাতক রহিয়াছে ।
বিশেষ কালোকোর্ট পরিহিত ব্যক্তিটির নাম আইজল ওরফে আজিজুল হক ক্ষমতার দাপটে জামালপুর পৌরসভা এলাকায় ধান্দাবাজ নামে পরিচিত। জামালপুর জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসের দালাল নামেই পরিচিত লাভ করেছে আজিজুল হক ওরফে আইজল। জামালপুর জেলার পৌরসভা রশিদপুরের ঐতিহ্যবাহী ইজ্জাতুন নেছা উচ্চ বিদ্যালয় সহ বিভিন্ন অফিসে সে যাতায়াত করত।
এখানেই শেষ নয় , সাংবাদিক মোঃ মোশারফ হোসেন সরকার জামালপুর জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসের সার্ভেয়ার মোঃ রুহুল আমিন ( বর্তমানে টাঙ্গাইল জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসে কর্মরত সার্ভেয়ার) এর বিরুদ্ধে তথ্য অনুসন্ধান করায় উক্ত সার্ভেয়ার প্রথমে জামালপুর সদর থানায় ননজিআর মামলা করে ।
জামালপুর সদর থানার AFIR নং- ১৫১/২৩ তারিখ:- ০৪/০৫/২৩ , জামালপুরের বিজ্ঞ জুডিশিয়াল ম্যাজিসেট্রট মামুন হাছান খানের আদালতের নোটিশ ননজিআর ৮০/২৩ , পরে জামালপুর সদর থানার মাধ্যমে ঐ নথি পাঠিয়ে ময়মনসিংহের বিভাগীয় সাইবার ট্রাইব্যুনাল আদালত মামলা দায়ের করে । আর সাংবাদিক মোঃ মোশারফ হোসেন সরকারের বিরুদ্ধে মিথ্যা সাক্ষী দিয়েছিলো আজিজুল হক ওরফে আইজল।
ময়মনসিংহ বিভাগীয় সাইবার ট্রাইব্যুনালে মামলা নথি থেকে জানা যায়, সাক্ষী:-- আজিজুল হক(৪৫), পিতার নাম- মৃত ময়েজ উদ্দিন, মোবাইল নং০১৭১৬১৪২০৬৮ , গ্রাম: রশিদপুর (বটতলার পশ্চিম পাশে, মেইন রাস্তার উত্তর দিকে), পোস্ট অফিস- জামালপুর-২০০০, থানা- জামালপুর সদর, জেলা- জামালপুর। পরবর্তীতে ময়মনসিংহ বিভাগীয় সাইবার ট্রাইব্যুনাল আদালতের বিজ্ঞ বিচারক সাংবাদিক মোঃ মোশারফ হোসেন সরকার কে মিথ্যা মামলা থেকে খালাশ দিয়েছেন।