রাহিমা আক্তার মুক্তা :-
বরগুনা ০২আসনের পাথরঘাটায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে স্বৈরাশাসক শেখ হাসিনার পতনের পর-পরই বেড়েগেছে বিএনপির কিছু নামধারী নেতা কর্মীদের হুমকি ও চাঁদাবাজি।
সিরাজুল ইসলাম, সে ঢাকায় চাকুরীরত,
তার কাছে টাকা পাবেনা এমোন লোক কমই আছে পাথরঘাটার নাচনাপাড়ায়,
সে আওয়ামীলীগের পাথরঘাটার উপজেলা চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম রিপন মোল্লার ছত্রছায়ায় ভিবিন্ন সময়ে পাওনা দারদের গুরানো হয়েছে।
তখন সে বিশাল মাপের আওয়ামীলীগ।
স্বৈরাচারের পতনের পরে যোগ দিয়েছে নুরুল ইসলাম মনির সাথে, সে এখন বিএনপির বড় নেতা।
মানুষকে হুমকি ও চাঁদাবাজি করে বেড়ায়।
নুরুল ইসলাম মনির ভাগিনা মো:জহির, বাদল সার্ভেয়ার কে মুঠোফোনে কল করে দেখা করতে বলে।
নাচনাপড়া বাজারে বিএনপির পার্টি অফিসে দেখা করলে মো: জহির বাদল সার্ভেয়ার কে হুমকি প্রধান করে।
বলে আপনি পাথরঘাটার কোথাও শালিসি করতে পারবেন না, কারন জিজ্ঞেস করলে বলে,আপনি আওয়ামীলীগদের সাথে চলাফেরা করতেন।
কিন্তু কোথাও কোন পদবী বা উল্লেখযোগ্য বক্তব্য দেখাতে পারেন নি।
সিরাজুল ইসলামের কথা মতো মো: জহির মো: বাদল সার্ভেয়ার কে হুমকি প্রধান করে।
আরো এক ভুক্তভোগীর কাছে জানা যায়, ফরিদের কাছ থেকে তিন লক্ষ টাকা নিয়ে বাশতলার দোকান কট দেয় সিরাজ,
বর্তমানে বিএনপির ক্ষমতার দাপটে মো:জহির সহ তাহার সঙ্গ পঙ্গ কে ২০ হাজার টাকার বিনিময়ে দোকানের মালামাল খালি করতে বলে।
এখানেই থেমে রয়নি সিরাজ।জোর পূর্বক ভোগ দখল করে আছে বাদল সার্ভেয়ারের দোকান।
এ যেন লুট পাটের এক রাজ্য।
অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে ১৯৯৬ সাথে সাভারে নুরুল ইসলাম মনির গন মিছিল করে মো:বাদল সার্ভেয়ার তার নিজের অর্থ ব্যায় করে।
নিশ্চিত সেটা নুরুল ইসলাম মনি র ভুলে যাওয়ার কথা নয়,
তবে কেন তার লোক জন হুমকি ও চাঁদাবাজি করে বেড়াচ্ছে।
মির্জা ফকরুল আলমগীর,ও রুহুল কবির রিজভী, এবং এ্যানী চৌধুরী সহ সকলে বিষয়টি ক্ষতিয়ে দেখার অনুরোধ রইলো।
এ বিষয়ে নুরুল ইসলাম মনির সাথে যোগাযোগ করতে চাইলে তাকে মুঠোফোনে কল করলে,সে রেসপন্স করেনি।