রর স্বপন কুমার রায় খুলনা ব্যুরো প্রধান
পুরনো বছরের যা কিছু মলিনতা সমস্তটাই পিছনে
ফেলে নতুত আশা এবং নয়া উদ্যম নিয়ে ২০২৫ সালে পদর্পণ।
একবিংশ শতাব্দিতে যুক্ত হল আরও একটি নতুন
বছর।আনন্দ, উন্মাদনা আর আতসবাজির রোশনাইয়ে বরণ করে নিল বিভিন্ন দেশে।টাইম জোন আলাদা হলেও নিউ ইয়ার সেলিব্রেশনের আনন্দে মিলেমিশে একাকার হয়ে যায় সিডনি থেকে সুইৎজারল্যান্ড, কিউবা থেকে ক্যানবেরা।
ট্রেন্ডিং হ্যাশট্যাগ আর ইনস্টা রিলের যুগে নববর্ষের উদযাপনও এখন ডিজিটাল।
জেন জি-এর সঙ্গে তাল মিলিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতেই হ্যাপি নিউ ইয়ার জানানোর পালা। মলিন হয়েছে হাতে লেখা গ্রিটিংস কার্ডের স্মৃতি। হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাটবক্স ভরে উঠছে হরেক রকম GIF-এ। সঙ্গে মানানসই ইমোজি। সেলেব থেকে সাধারণ মানুষ, সকলেই আন্তর্জালের মাধ্যমে একে অপরকে নিউ ইয়ার উইশ করতে ব্যস্ত।
আবার নতুন বছরে নতুন রেজলিউশন নেওয়ার পালাও শুরু হয়ে গিয়েছে। প্রত্যেকবছরের মতো দু’টো দিন যেতে না যেতেই যা ভঙ্গ হয়ে যায় নিমেষে। ঘুম থেকে সকাল সকাল উঠে এক্সারসাইজ করা কিংবা মন দিয়ে পড়াশোনা করার মতো রেজলিউশনগুলো ১ পেরিয়ে ২ জানুয়ারি থেকেই আর রাখা হয় না।
তবে সামাজিক দায়িত্ব, কর্তব্য এবং মূল্যবোধ, ভালো মানুষ হওয়ার অঙ্গীকার, দূষণমুক্ত পৃথিবী, সুশাসনের রেজলিউশন রাখাও অবশ্য অনেকক্ষেত্রে বড় কঠিন হয়ে দাঁড়ায়।
২০২৪ সালে দেওয়া প্রতিশ্রুতি ২০২৫-এ পূরণ হয় কি না, সেটাই এখন দেখার। আরও একটা নতুন বছর এই দেশ তথা এই পৃথিবীকে কী ভাবে শিশুর বাসযোগ্য করে তুলতে পারে, তার জন্যও অপেক্ষা থাকবে।
You must be logged in to post a comment.