নিজস্ব প্রতিবেদক
আজ জাতীয় প্রেস ক্লাবের প্রধান ভবনের কাছে "বৈষম্য বিরোধী সাংবাদিক সমাজের বিক্ষোভ ও সমাবেশ বসুন্ধরার চেয়ারম্যান ব্যবস্হাপনা পরিচালককে গ্রেফতার ও চার সাংবাদিক নেতার অবানচিত ঘোষনার দাবীঃসংবাদ বিজ্ঞপ্তীঃ বৈষম্য বিরোধী সাংবাদিক সমাজ এর আয়োজনে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সদস্য পদ বঞ্চিত সাংবাদিকদের অবস্থান কর্মসূচিতে সংগঠনের প্রধান সমন্বয়ক জাকির হোসেনের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন সিনিয়র সাংবাদিক ডিইউজে'র নির্বাহী সদস্য তালুকদার রুমি, ডিইউজে'র নির্বাহী সদস্য রাজু আহমেদ, সিনিয়র সাংবাদিক সাখাওয়াত হোসেন ইবনে মঈন চৌধুরী, খোন্দকার আব্দুল মান্নান, শেখ মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম, ডিএম ওমর প্রমুখ বক্তরা বলেন কবি হাসান হাফিজ, কবি আব্দুল হাই শিকদার, কাদের গনী চৌধুরী, সৈয়দ আব্দাল আহম্মেদরা সাংবাদিকদের মাথা বিক্রী করে নিজেদের ভাগ্য পরিবর্তন করে।
তারা বলেন কোন সাংবাদিক অসুস্হ হলে মারা গেলেও তাদের খোঁজ বা সহানুভূতি জানায়।এর নির্বাচন আসলে সবার জন্যে জীবন দিয়ে দেয়? শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়া উর রহমান এর নামে জাতীয় প্রেস্ ক্লাবের মুল ভবনের নাম করন,এনায়েতুল্লাহ খান,আনোয়ার জাহিদ এর নামে দুটে হলের নাম করণ,বুহুদলীয় গণতন্ত্র আর দায়িত্বশীল গণমাধ্যমে বিশ্বাসী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নামে মিলনায়তনের নাম করণ দাবী।
তারা বলেন অসাংবাদিকদের মধ্যে যাদের কাছ থেকে বিশেষ সুবিধা নিয়ে সদস্য পদ দিয়েছে! তাদের কোন চিঠি পত্র না দিয়ে বাতিল করতে হবে। পেশাদার নবীন ও প্রবিণদের সদস্য প্রদানের আহবান জানায়। অবস্হান ধর্মঘটে মোহাম্মদ সাখাওয়াৎ হোসেন ইবনে মঈন চৌধুরী বলেন আমরা যারা মূলধারায় সাংবাদিকতা করি তাদের পরিচয় বিএনপি,জামাত,কিংবা আ'লীগ নয় আমরা সাংবাদিক।যারা দলের পরিচয় দিয়ে সাংবাদিকদের মধ্যে বিভক্তি করে নিজেদের ভাগ্য পরির্বতন আর নাগরীক অধিকার হরণ করতে সহযোগীতা করে। আরো বলেন সাংবাদিকদের নেতা সেজে তাদের মাথা বিক্রী করার সুযোগ নাই।
তিনি আরো বলেন দখলদারী আজীবন ব্রাক্ষ্মন থাকার মানুষিকতা পরিহার করা না হলে সাংবাদিক সমাজ ধান্দাবাজদের মজলুমের এই স্হানে প্রবেশ বন্ধ করতে হবে। যে সাংবাদিকরা সাদা-কালো চিহ্নিত করতে পারে আপনাদের আমলনামা প্রকাশ করতে পারে!আপনারা অভিভাবক হওয়ার মানুষিকতা আনেন তা না হলে নেতৃত্ব ছেড়েদেন। তিনি বলেন আমরা সাংবাদিকদের অভিভাক চাই সাংবাদিকদের মাথা বিক্রী করতে দিতে পারি না?
বসুন্ধরা মালিককে অবিলম্বে আটক করে তার দখল থেকে নিরীহ মানুষের জমি ফেরৎ আর তেল চিনি সহ দ্রব্যমুল্য বৃদ্ধির সেন্ডিকেট ভেঙে দিতে হবে। বড় বড় ব্যবসায়ীদের নিয়ন্ত্রন থেকে গণমাধ্যমকে মুক্ত করার আহবান জানায়।তিনি বলেন মজলুম জনগনের শেষ আশ্রয় স্হল ধান্দাবাজ মুক্ত করতে হবে।