জুলাই গণহত্যার অর্থ যোগানদাতা (সি,বি,এ)নেতা পল্টু

স্টাফ রিপোর্টার

খুলনা নগরীর ১৫ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর, আমিনুল ইসলাম মুন্না এর রাইট হ্যান্ড খ্যাত
খোরশেদ আলম পল্টু
১৫ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের গুরুত্বপূর্ণ পদে ও রয়েছেন তিনি।


মংলা বন্দরের একজন তৃতীয় শ্রেণীর কর্মকর্তা হয়েও তার রয়েছে খুলনার অভিজাত এলাকায় বিলাসবহুল ছয়তলা বিশিষ্ট বাড়ি, রয়েছে একাধিক প্লট ও বিলাসবহুল গাড়ি।
মংলা বন্দরে তার রয়েছে একক নিয়ন্ত্রণ।
চাকরি বাণিজ্য থেকে শুরু করে বন্দরে মাল খালাস পর্যন্ত সবকিছুতেই দরকার হয় পল্টুর অনুমতি।


মংলা বন্দর থেকে অবৈধ পথে উপরজিত অর্থের একটি বড় অংশই তিনি বিনিয়োগ করতেন খুলনার আওয়ামী লীগের নীতি নির্ধারকদের মনোরঞ্জনের জন্য।


এজন্যই তো খুলনার সাবেক মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক এর প্রিয় পাত্র ছিলেন পল্টু।
দেখতে সাদামাটা ভদ্রতার আড়ালে
চাকরি বাণিজ্য, টেন্ডার বাজি ও মংলা বন্দরে বিভিন্ন সিন্ডিকেট এর রাজ্য তৈরি করে হাতিয়ে নিচ্ছেন কোটি কোটি টাকা।


মংলা বন্দর (সি,বি,এ) সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন বারবার।
খোঁজ নিয়ে জানা যায় জুলাই অভ্যুত্থানকে ব্যর্থ করার লক্ষ্যে ১৫ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আমিনুল ইসলাম মুন্না ও মেয়র তালুকদার খালেক কে ৫০ লক্ষ টাকার যোগান দেন পল্টু।


বিনিময়ে শর্ত ছিল যেকোনো মূল্যেই ( সি,বি,এ) নির্বাচনে পুনরায় তাকেই সাধারণ সম্পাদক করতে হবে।

তার বিরুদ্ধে এমনও অভিযোগ আছে যে ৫ ই আগস্ট এর পরে জুলাই হত্যাকাণ্ডে জড়িত আওয়ামী নেতাদের জামিনের অর্থও যোগান দিচ্ছে এই পল্টু।

Leave a Reply